২০০ কোটি মুসলমান আর ইহুদিরা ৮০ লাখের মতো আছে এবং এই বিশ্বকে মূলত ইহুদিরা নিয়ন্ত্রন করে থাকে। তাদের সাহায্য করে খ্রিষ্টান ও হিন্দুরা।

মুসলিমরা নামাজ, রোযা, হজ্জ্ব, কোরবানী নিয়েই বেশি চিন্তিত থাকে। 


মুসলমানরা মৃত্যুমুখী বেশি। মৃত্যুর পরে জান্নাত-জাহান্নাম আছে। এসব নিয়েই চিন্তিত বেশি। দুনিয়াবী জীবন হচ্ছে ক্ষনস্থায়ী, আখিরাতের জীবন হচ্ছে চিরস্থায়ী। তাই আখিরাত নিয়েই পরে থাকে।

নিজের মস্তিষ্ক অন্য কাজে খরচ করতে চায় না মুসলমানরা।ইহুদিরা মৃত্যুমুখী না। তারা ইহকাল নিয়ে চিন্তায় বেশি থাকে। পরকাল নিয়ে চিন্তা কম তাদের।

ইহুদি ধর্মে জান্নাত, জাহান্নাম নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করা হয় নি। তাদের ধর্মে দুনিয়ার জীবনকে বেশি গুরত্ব দেয়া হয়েছে । 

মুসলমানদের ক্ষেত্রে কোরআনে আল্লাহ এসব বলেন নি। কোরআনে নবীর বিয়ে , নবীর বউদের নিয়ে আয়াত, নবীর সাথে ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিকদের দ্বন্দ্ব নিয়ে আয়াত, জান্নাতে কেমন হূরপরী থাকবে, কত মদের সাগর ও দুধের ঝর্না থাকবে, জাহান্নামের আগুন নিয়ে আয়াত এসব নিয়ে বেশি আলোচনা করা হয়েছে।


এবং ইহুদিদের কাছে বার বার অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেনো নবীকে প্রকৃত নবী হিসেবে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)–এর নির্দেশমতে চলে কিন্তু ইহুদিরা সেটা করে নি বিধায় ইহুদি-মুসলিম দ্বন্দ্বের চুড়ান্ত রুপ হচ্ছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বন্দ্ব।



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউরোপে প্রায় ৬০ লক্ষ ইহুদি জাতিগত নিধনের শিকার হয়েছিলেন,
তা আজ ফিলিস্তিনি ভাইদের ওপর চালানো হচ্ছে ।



২০০ কোটি মুসলমান আর ৮০ লাখ ইহুদি তারপর ও মুসলমান প্রতিবাদ করতে ভয় পায়